এইম তথ্য প্রযুক্তি ফাউন্ডেশন অফ বাংলাদেশ সম্পর্কীত কিছু কথা।
কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সমপ্রসারণ এবং উন্নয়ন একান্ত অপরিহার্য। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে ভিশন-২১ বাস্তবায়ন তথা দারিদ্য বিমোচন, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, আত্ম-কর্মসংস্থান, উদ্যোক্তা উন্নয়ন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার ভূমিকা অপরিসীম। বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করার জন্য কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সমপ্রসারণ প্রয়োজন। বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার গুরুত্ব সহজেই অনুমেয়। সর্বোপরি কারিগরি শিক্ষা ছাড়া অধিক জনশক্তিকে জনসম্পদে রূপান্তর করা অসম্ভব। অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধশালী বলতে আমরা স্বনির্ভর অর্থনীতি, যার অর্থ কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ অন্যান্য আভ্যন্তরীণ বিষয়ে উপযুক্ত বিজ্ঞানসম্মত আধুনিক নিজস্ব প্রযুক্তি সম্বলিত উন্নয়ন আবশ্যক, তার ধারাবাহিকতা এবং মাধ্যম হলো কারিগরি শিক্ষা। বিশ্বের উন্নত দেশের সাথে প্রতিযোগিতায় নিজেকে দক্ষভাবে গড়ে তুলতে হলে এবং দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধশালী করতে হলে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নাই। বাংলাদেশ বিশাল জনগোষ্ঠীকে দক্ষ জনশক্তিতে পরিণত করতে পারলে তারাই হবে দেশের উন্নয়নের মূল চালিকা শক্তি। দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার বিকল্প নাই। দারিদ্র্য বিমোচন, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, আত্ম-কর্মসংস্থান, উদ্যোক্তা উন্নয়ন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে কারিগরি ও বৃত্তিমূলকশিক্ষার ভূমিকা অপরিসীম। চাহিদার সাথে তাল মিলিয়ে বিগত বছরগুলোতে কারিগরি ও বৃত্তিমুলক শিক্ষার ব্যাপক সমপ্রসারণ হয়েছে।
এইম তথ্য প্রযুক্তি ফাউন্ডেশন অফ বাংলাদেশ উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য :
* দেশের জনসংখ্যাকে জনসস্পদে রূপান্তরের জন্য মানসম্মত কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা প্রদান ।
* কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে আধুনিক ও যুগোপযোগী প্রযুক্তি চালুকরণ এবং বিদ্যমান প্রযুক্তির মনোন্নয়ন।
* কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে শিক্ষার সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিতকরণ।
* কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার হার বৃদ্ধিকরণ।
* আন্তজার্তিক মানের কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা প্রদানের লক্ষ্যে বিভিন্নমুখী কার্যক্রম গ্রহণ।
* কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সুষ্ঠু পরিচালনা।
* দারিদ্র্য সমস্যা নিরসনের লক্ষ্যে স্বল্পমেয়াদি কারিগরি ও বৃত্তিমূলক কোর্স প্রবর্তন।
* কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষক মান নিয়ন্ত্রণে সরকারি নীতিমালা প্রণয়নে সহায়তাকরণ।
* কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মূল্যায়ন ও পরিবীক্ষণ।
* শিক্ষক এবং কর্মকর্তা/কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ আয়োজন।